শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

6225

international

প্রকাশিত

১৪ জুন ২০২৫ ১৬:৫৯

আন্তর্জাতিক

অভিবাসন

মার্কিন আদালত আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য আতঙ্কের!

আদালত প্রাঙ্গণে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের উপস্থিতি ও গ্রেপ্তার বাড়ছে

প্রকাশ: ১৪ জুন ২০২৫ ১৬:৫৯

ছবি- সংগ্রহ

ইএন ডেস্ক।। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের হিউস্টনের একটি ফেডারেল আদালতে আশ্রয় আবেদন খারিজ হওয়ার কয়েক মিনিট পরই কিউবান নাগরিক অস্কার গ্যাটো সানচেজকে গ্রেপ্তার করেছে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। আদালত থেকে বের হওয়ার সময় তাকে সাদা পোশাকধারী কর্মকর্তারা ধরে নিয়ে যান।

গ্রেপ্তারের সময় সানচেজ বলেন, 'আমি একজন কিউবান, আমাকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।' পাশে থাকা তার ফুফু ওলেইডিস সানচেজ কান্নায় ভেঙে পড়েন।

সানচেজকে পরে হিউস্টনের একটি অভিবাসন আটক কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তাকে অন্যান্য অভিবাসীদের সঙ্গে রাখা হয়েছে।

জানা গেছে, তিনি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন এবং আশ্রয় আবেদন করেন।

সাম্প্রতিক সময়ে আদালত প্রাঙ্গণে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের উপস্থিতি ও গ্রেপ্তার বাড়ছে।

অধিকারকর্মীদের অভিযোগ, আইসিই এজেন্টরা কখনও পরিচয়পত্র ছাড়াই আদালতে প্রবেশ করছেন, কখনও বা মুখ ঢেকে রাখছেন।

আইনি সহায়তাকারী বিয়াঙ্কা সান্তোরিনি বলেন, আশ্রয় আবেদন খারিজ হওয়ার পরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়, অথচ বিচারপ্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে আদালতে থাকার সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল।

এ ধরনের গ্রেপ্তার নিউ ইয়র্ক ও লস অ্যাঞ্জেলেসসহ বিভিন্ন শহরেও ঘটছে, যা অভিবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছে।

অভিবাসন অধিকারকর্মীরা বলছেন, অধিকাংশ অভিবাসী আইন মেনেই আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন এবং নিজেদের অবস্থান বৈধ করার চেষ্টা করছেন। তবু আদালতের দোরগোড়ায় এভাবে গ্রেপ্তার মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।