শিরোনাম
সিলেটে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ‘কোন আসনে গ্রিন সিগন্যাল নয়, ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের নির্দেশ তারেক রহমানের’ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকার পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছে- প্রধান উপদেষ্টা কোম্পানীগঞ্জে ধলাই নদীর চার বালু লুটেরা আটক শাহী ঈদগাহ ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা: প্রশাসনের তদন্ত কমিটি সিলেটে ৩০ টি স্ট্যান্ডে নির্দিষ্টসংখ্যক অটোরিকসা রাখার নির্দেশ , অমান্যে জরিমানা সিলেটে শামসুদ্দিন হাসপাতালের নামে চাকরির ভুয়া বিজ্ঞাপন অভিযানের প্রথম দিনে নগরীর রাস্তা থেকে অর্ধেক যানবাহন হাওয়া যুক্তরাজ্যের মানচিত্রে যুক্ত হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র শাবিপ্রবিতে শর্তসাপেক্ষে ছাত্ররাজনীতির অনুমতি

https://www.emjanews.com/

9859

national

প্রকাশিত

২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:২২

আপডেট

২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:৫০

জাতীয়

ভারত হয়ে তৃতীয় দেশে যাচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ

প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:২২

ছবি: সংগৃহীত।

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকা বুকিত বিনতাং। সেখানকার বাংলাদেশি খাবার হোটেলগুলোতে সারা বছরই পাওয়া যায় পদ্মার ইলিশ। এক টুকরো ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ রিঙ্গিত দরে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা।

প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ থাকলেও কিভাবে বিদেশে ইলিশ যাচ্ছে? কুয়ালালামপুরের এক হোটেল ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এসব ইলিশ সরাসরি বাংলাদেশ থেকে আসে না, আসে ভারত হয়ে। বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা চুক্তি করেন, তবে রপ্তানি হয় ভারতীয় লাইসেন্স ব্যবহার করে। একই চিত্র সিঙ্গাপুরেও। সেখানকার এক প্রবাসী বাংলাদেশি  বলেন, তারা ৫০-৬০ ডলার রেটে (বাংলাদেশি টাকায় ৬-৭ হাজার) ইলিশ কিনে থাকেন।

সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে রপ্তানি

কলকাতার হাওড়া বাজারের মাছ ব্যবসায়ীরা জানালেন, পূজার সময় ছাড়া বাংলাদেশ থেকে ইলিশ যাওয়ার সরকারি অনুমতি থাকে না। তবে সারা বছর চোরাই পথে ইলিশ যায় ভারতে, যার প্রায় ৮০ শতাংশ পুনরায় রপ্তানি হয় তৃতীয় দেশে। এ পুরো প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ ও ভারতের শক্তিশালী এক সিন্ডিকেট।

বাংলাদেশের কয়েকজন প্রভাবশালী রপ্তানিকারক এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। 

ভারতীয় লাইসেন্সে রি-এক্সপোর্ট

ভারতের মাছ ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন  বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা। ওই নেতাদের সহযোগিতায় ভারতীয় আত্মীয়স্বজনদের নামে লাইসেন্স করিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেই লাইসেন্স ব্যবহার করেই ইলিশ রপ্তানি হয় মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে।