শিরোনাম
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

7304

jobs

প্রকাশিত

১৫ জুলাই ২০২৫ ২১:৪৮

চাকুরী

উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও পাবেন দুটি উচ্চতর গ্রেড

প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০২৫ ২১:৪৮

ছবি: সংগৃহিত।

সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও দুটি উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার সুযোগ পাবেন- এ মর্মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ১৮ পৃষ্ঠার রায়ের অনুলিপি প্রকাশ করা হয়।

আইনজীবীরা জানিয়েছেন, এ রায়ের ফলে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর উচ্চতর দুটি গ্রেড পাওয়ার পথের আইনি বাধা দূর হলো।

রিটকারীদের পক্ষে আইনজীবী ইব্রাহিম খলিল সাংবাদিকদের জানান, আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ হাইকোর্টের রায় আংশিক সংশোধন করে পূর্ণাঙ্গ রায় দিয়েছেন। এতে 'জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ স্পষ্টীকরণ'-বিষয়ক ২০১৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বরের পরিপত্রের প্যারা-গ অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, 'এই রায়ের ফলে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের মূল প্যারা-৭ বহাল থাকলো এবং স্পষ্টীকরণ পরিপত্রের মাধ্যমে যেসব প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছিল, সেগুলো দূর হলো। এখন যারা টাইম স্কেল বা সিলেকশন গ্রেড পেয়েছেন, তারাও দ্বিতীয় উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার অধিকার রাখেন।'

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে স্পষ্টীকরণ পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন সরকারি চাকরিজীবী হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন এবং ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি পরিপত্রটি অবৈধ ঘোষণা করেন।

এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০২০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের অনুমতি (লিভ টু আপিল) চেয়ে আবেদন করে এবং পরবর্তীতে নিয়মিত আপিল করে। আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ে হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত আংশিক সংশোধিত হলেও মূল দাবি বহাল রাখা হয়েছে-সরকারি চাকরিজীবীরা দুটি উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার সুযোগ পাবেন।