শিরোনাম
সিলেটের জেলা প্রশাসককে আদালতের শোকজ সাদাপাথর লুটকাণ্ডে সাহাব উদ্দিনের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন সুনামগঞ্জে জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যুতে সহকর্মীদের কান্না, চালকের শাস্তি দাবি প্রাথমিকে ১১ দিন, মাধ্যমিকে ১২ ও কলেজে ১৪ দিনের ছুটি সিলেটসহ ১৪ জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি, দুপুর পর্যন্ত এমন আবহাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে চলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন সিলেট নগরবাসীর ইচ্ছানুযায়ী কাজ করবে পুলিশ: এসএমপি কমিশনার সিলেট নগরী থেকে হকার উচ্ছেদ নয়, নির্ধারিত স্থানে পুনঃস্থাপন করা হবে মহানগর পুলিশের চার অভিযান: চুরির মোবাইল, ভারতীয় ফুচকাসহ যা যা আটক সুনামগঞ্জে কার-মোটরসাইকেলে সংঘর্ষে ডিসি অফিসের ২ জারিকারকের মৃত্যু

https://www.emjanews.com/

8387

economics

প্রকাশিত

১২ আগস্ট ২০২৫ ১৮:৩৩

আপডেট

১২ আগস্ট ২০২৫ ১৮:৩৫

অর্থনীতি

বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ শোধ করছে না পাকিস্তানের ঋণ

প্রকাশ: ১২ আগস্ট ২০২৫ ১৮:৩৩

ছবি: সংগৃহিত।

পাকিস্তানের সরকারি এক অডিট প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশসহ পাঁচটি দেশ কয়েক দশক আগে নেওয়া মোট ৩০৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা) ঋণ এখনো পরিশোধ করেনি।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম সামা টিভি জানায়, ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে রপ্তানি ঋণের মাধ্যমে এই অর্থ দেওয়া হয়। গত ৪০ বছর ধরে কূটনৈতিক ও আনুষ্ঠানিক প্রচেষ্টা চালিয়েও অর্থ আদায় সম্ভব হয়নি।

অডিট অনুযায়ী, ঋণ না শোধ করা দেশগুলো হলো- ইরাক, সুদান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও গিনি-বিসাউ।

ইরাকের কাছে বকেয়া ২৩১ দশমিক ৩ মিলিয়ন, সুদানের কাছে ৪৬ দশমিক ৬ মিলিয়ন, বাংলাদেশের কাছে ২১ দশমিক ৪ মিলিয়ন এবং গিনি-বিসাউয়ের কাছে ৩ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার রয়েছে।

বাংলাদেশি মুদ্রায় বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ২৬০ কোটি টাকা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়া হয়েছিল চিনি কারখানা ও সিমেন্ট প্রকল্পের জন্য।

২০০৬-০৭ সালেই পাকিস্তানের অডিটর জেনারেল প্রথম বিষয়টি প্রকাশ করেছিলেন, তবে এখনো অর্থ আদায়ে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ সফল হয়নি।

পাকিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একাধিকবার চিঠি পাঠানো হলেও ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর কাছ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।