শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

6069

economics

প্রকাশিত

০৯ জুন ২০২৫ ০১:০৫

আপডেট

০৯ জুন ২০২৫ ০১:২২

অর্থনীতি

চামড়ার দাম

কোরবানির পশুর চামড়া নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

প্রকাশ: ০৯ জুন ২০২৫ ০১:০৫

সংগ্রহ

ইন ডেস্ক: কোরবানির পশুর চামড়া সরকারের নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। রোববার সন্ধ্যায় ঢাকার লালবাগের পোস্তায় চামড়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘সরকার যে চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে, সেটি ছিল লবণসহ ৭০০-৮০০ টাকা। এখন যেটি বিক্রি হচ্ছে সেটি লবণ ছাড়া, এবং এটি আগের বছরের দামের চেয়ে বেশি।’

মৌসুমি ব্যবসায়ীরা দাম পাচ্ছেন না - এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ী যাঁদের চামড়া সংরক্ষণের কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা চামড়া আধা-পচা করে ফেলেছেন। এরপরও ৭০০-৮০০ টাকা দাম পাওয়া গেলে সেটি অনেক বেশি। ভালো চামড়া ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’

চামড়া বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে স্থানীয়ভাবে লবণ দিয়ে চামড়া সংরক্ষণ এবং মজুতের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে বাজারে স্থিতি আসে এবং চাহিদা ও সরবরাহে সামঞ্জস্য থাকে।’

তিনি জানান, মাঠপর্যায়ে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন চামড়া ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে। জাতীয় পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে ২৪ ঘণ্টা চামড়া ব্যবস্থাপনা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লবণ দেওয়া চামড়ার উপযুক্ত দাম পাওয়া যাচ্ছে এবং সরকার নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে।

তবে তিনি অভিযোগ করেন, কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূলধারার গণমাধ্যম ভুল তথ্য প্রচার করছে।