শিরোনাম
সিলেটের জেলা প্রশাসককে আদালতের শোকজ সাদাপাথর লুটকাণ্ডে সাহাব উদ্দিনের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন সুনামগঞ্জে জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যুতে সহকর্মীদের কান্না, চালকের শাস্তি দাবি প্রাথমিকে ১১ দিন, মাধ্যমিকে ১২ ও কলেজে ১৪ দিনের ছুটি সিলেটসহ ১৪ জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি, দুপুর পর্যন্ত এমন আবহাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে চলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন সিলেট নগরবাসীর ইচ্ছানুযায়ী কাজ করবে পুলিশ: এসএমপি কমিশনার সিলেট নগরী থেকে হকার উচ্ছেদ নয়, নির্ধারিত স্থানে পুনঃস্থাপন করা হবে মহানগর পুলিশের চার অভিযান: চুরির মোবাইল, ভারতীয় ফুচকাসহ যা যা আটক সুনামগঞ্জে কার-মোটরসাইকেলে সংঘর্ষে ডিসি অফিসের ২ জারিকারকের মৃত্যু

https://www.emjanews.com/

7591

economics

প্রকাশিত

২৩ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫৪

অর্থনীতি

মালয়েশিয়া থেকে উন্নতমানের সার আমদানি করবে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ২৩ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫৪

ছবি: সংগৃহিত।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে কৃষিখাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে এক নতুন অধ্যায় রচিত হয়েছে। ১৬ জুলাই কুয়ালালামপুরের মান্দারিন ওরিয়েন্টাল হোটেলে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এবং মালয়েশিয়ার ফেলক্রা নিয়াগা এসডিএন বিএইচডি-এর মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

বুধবার (২৩ জুলাই) বাংলাদেশ হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানিয়েছে, এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে উচ্চমানের সার সরবরাহ ও বিতরণে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতার একটি কাঠামো নির্ধারিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোঃ শামীম আহসান।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে সাক্ষী হয়েছেন এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির।

মালয়েশিয়ার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান দাতুক ড. সঙ্খর রাক্সাম, আর বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব আহমেদ ফয়সাল ইমাম।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএডিসি’র চেয়ারম্যান জনাব মোঃ রুহুল আমিন খান, উপ হাইকমিশনার ও মন্ত্রী মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি (বাণিজ্যিক) জনাব প্রণব কুমার ঘোষ এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ হাইকমিশনের ফেসবুক পোস্টে আরো জানিয়েছে, এই চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা দুই দেশের কৃষি উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এর মাধ্যমে যৌথ উদ্যোগ, গবেষণা, প্রযুক্তি বিনিময়, দক্ষতা উন্নয়ন এবং কৃষিখাতে বাণিজ্যিক সুযোগ আরও প্রসারিত হবে। এর সুফল সরাসরি পৌঁছাবে দুই দেশের কৃষক ও সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের কাছে।