শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

7591

economics

প্রকাশিত

২৩ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫৪

অর্থনীতি

মালয়েশিয়া থেকে উন্নতমানের সার আমদানি করবে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ২৩ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫৪

ছবি: সংগৃহিত।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে কৃষিখাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে এক নতুন অধ্যায় রচিত হয়েছে। ১৬ জুলাই কুয়ালালামপুরের মান্দারিন ওরিয়েন্টাল হোটেলে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এবং মালয়েশিয়ার ফেলক্রা নিয়াগা এসডিএন বিএইচডি-এর মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

বুধবার (২৩ জুলাই) বাংলাদেশ হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানিয়েছে, এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে উচ্চমানের সার সরবরাহ ও বিতরণে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতার একটি কাঠামো নির্ধারিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোঃ শামীম আহসান।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে সাক্ষী হয়েছেন এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির।

মালয়েশিয়ার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান দাতুক ড. সঙ্খর রাক্সাম, আর বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব আহমেদ ফয়সাল ইমাম।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএডিসি’র চেয়ারম্যান জনাব মোঃ রুহুল আমিন খান, উপ হাইকমিশনার ও মন্ত্রী মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি (বাণিজ্যিক) জনাব প্রণব কুমার ঘোষ এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ হাইকমিশনের ফেসবুক পোস্টে আরো জানিয়েছে, এই চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা দুই দেশের কৃষি উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এর মাধ্যমে যৌথ উদ্যোগ, গবেষণা, প্রযুক্তি বিনিময়, দক্ষতা উন্নয়ন এবং কৃষিখাতে বাণিজ্যিক সুযোগ আরও প্রসারিত হবে। এর সুফল সরাসরি পৌঁছাবে দুই দেশের কৃষক ও সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের কাছে।