শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

7086

law-justice

প্রকাশিত

০৯ জুলাই ২০২৫ ২১:৩০

আপডেট

০৯ জুলাই ২০২৫ ২১:৩৭

আইন আদালত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

মাদক মামলায় দম্পতির ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৯ জুলাই ২০২৫ ২১:৩০

ছবি: সংগ্রহ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক মামলায় এক দম্পতিকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ মো. শহিদুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আখাউড়া উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রামের গোলাম রব্বানীর ছেলে আবদুল মন্নাফ ওরফে মন্নাফ (৪২) এবং তার স্ত্রী রোকসানা বেগম (৩২)।

আদালতের নথি সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ৩ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুলতানপুর এলাকায় অভিযান চালায় র‌্যাব-১৪, ভৈরব ক্যাম্পের একটি দল। অভিযানে আবদুল মন্নাফ ও তার স্ত্রী রোকসানাকে আটক করে তাদের কাছ থেকে ৮০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় র‌্যাব -১৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি মাদক মামলা দায়ের করে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর মডেল থানার এসআই সাইফুল ইসলাম তাদের দু'জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। বিচার প্রক্রিয়া শেষে আদালত বুধবার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) এর ৯(খ)/২৫ ধারায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় মন্নাফ ও রোকসানাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুল্লাহ সরকার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রায়ের সময় আসামি দু'জন এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়।