শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

7311

surplus

প্রকাশিত

১৫ জুলাই ২০২৫ ২৩:৫০

আপডেট

১৫ জুলাই ২০২৫ ২৩:৫২

অন্যান্য

নার্সিং ইন্সিটিউটের পরীক্ষা স্থগিত করলেন হাইকোর্ট বিভাগ

প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০২৫ ২৩:৫০

ছবি: সংগৃহিত।

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিএসসি নার্সিং পরীক্ষাসমূহ তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট বিভাগ।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারা-মুজাহিদ নার্সিং ইন্সিটিউটের শিক্ষার্থীদের যথাযথ রেজিস্ট্রেশন ও প্রস্তুতি সম্পন্ন করেও তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়ায় আদালত এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।

আদালতে আবেদনকারীর পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সেলিম হাসান জানান, আদালতের পূর্বের আদেশ (২০ মে) অনুযায়ী, আনোয়ারা-মুজাহিদ নার্সিং ইন্সিটিউটের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষ করে তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় তা অমান্য করে পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করে।

তিনি বলেন, 'বুধবার (১৬ জুলাই) থেকে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন ১০টি নার্সিং ইন্সিটিউটের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আনোয়ারা-মুজাহিদ নার্সিং ইন্সিটিউটের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার সুযোগ না পেয়ে আমরা বিষয়টি আদালতের নজরে আনি। আদালত তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন।'

আনোয়ারা-মুজাহিদ নার্সিং ইন্সিটিউটের প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী গত এক বছর ধরে রেজিস্ট্রেশন ও পরীক্ষার অনুমতির জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বারবার আবেদন করেও কোনো সাড়া পাননি। চিঠিপত্র চালাচালির মধ্যেই সময় গড়িয়েছে, কিন্তু বাস্তব সমাধান আসেনি।

পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে কলেজ কর্তৃপক্ষ উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়। আদালত গত মে মাসে জরুরি ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে পরীক্ষার সুযোগ দিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এবং সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।

কিন্তু সেই আদেশ বাস্তবায়ন না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূর্বঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী ১৬ জুলাই থেকে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এতে আদালত অবমাননার প্রেক্ষিতে অবশেষে হাইকোর্ট বিভাগ পরীক্ষাগুলো তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন।