শিরোনাম
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সেনা বাহিনীর পাশাপাশি নৌ ও বিমান বাহিনীকেও কাজে লাগানো হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের পর থমথমে পরিস্থিতি, জোবরা গ্রাম পুরুষশূন্য চবি ও বাকৃবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের মশালমিছিল খুলনায় রূপসা সেতুর বেজমেন্ট থেকে সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষে দেড় হাজার শিক্ষার্থী আহত, গুরুতর আহত ১০ জুলাই গণঅভ্যুত্থান মামলায় শেখ হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি, জাতীয় নাগরিক পার্টি ও জামায়াত কোম্পানীগঞ্জের ওসি বদলী, নতুন ওসি রতন শেখ হাঁস মারার জেরে সাইদুর হত্যা, মূল আসামি ইমরান গ্রেফতার কানাইঘাট সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দেয়নি বিএসএফ

https://www.emjanews.com/

9105

national

প্রকাশিত

০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৫১

আপডেট

০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৫:০০

জাতীয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের পর থমথমে পরিস্থিতি, জোবরা গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রকাশ: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৫১

ছবি: সংগৃহীত।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষের পর পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী জোবরা গ্রাম। হামলাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে যৌথবাহিনী অভিযান শুরু করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত হয় শনিবার রাতে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটে ভাড়া বাসায় প্রবেশের সময় এক নারী শিক্ষার্থী দারোয়ানের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে মারধরের শিকার হন। খবর পেয়ে অন্য শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয়দের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া এ সংঘর্ষ রবিবার সারাদিন দফায় দফায় চলতে থাকে। শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীর মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটে।

এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য, প্রক্টর, কয়েকজন সাংবাদিকসহ অন্তত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রবিবার রাতে একটি ২১ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।

উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের জোবরা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা জীবিকার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশা চালান। কারও কারও দোকানপাট রয়েছে ক্যাম্পাস এলাকায়, আবার অনেকেই চাকরি করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে।