শিরোনাম
সিলেটের জেলা প্রশাসককে আদালতের শোকজ সাদাপাথর লুটকাণ্ডে সাহাব উদ্দিনের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন সুনামগঞ্জে জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যুতে সহকর্মীদের কান্না, চালকের শাস্তি দাবি প্রাথমিকে ১১ দিন, মাধ্যমিকে ১২ ও কলেজে ১৪ দিনের ছুটি সিলেটসহ ১৪ জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি, দুপুর পর্যন্ত এমন আবহাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে চলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন সিলেট নগরবাসীর ইচ্ছানুযায়ী কাজ করবে পুলিশ: এসএমপি কমিশনার সিলেট নগরী থেকে হকার উচ্ছেদ নয়, নির্ধারিত স্থানে পুনঃস্থাপন করা হবে মহানগর পুলিশের চার অভিযান: চুরির মোবাইল, ভারতীয় ফুচকাসহ যা যা আটক সুনামগঞ্জে কার-মোটরসাইকেলে সংঘর্ষে ডিসি অফিসের ২ জারিকারকের মৃত্যু

https://www.emjanews.com/

9520

politics

প্রকাশিত

১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৪:৫৯

আপডেট

১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:২১

রাজনীতি

জাকসু :ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার ২০ ঘণ্টা পরও ভোট গণনা চলছে

প্রকাশ: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৪:৫৯

ছবি: সংগৃহীত।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার ২০ ঘণ্টা পরও ভোট গণনা চলছে। নির্বাচনে মোট ভোটার ১১,৭৪৩ জন, যার মধ্যে প্রায় ৬৭-৬৮ শতাংশ ভোট পড়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়া সত্ত্বেও লাইনে থাকা ভোটাররা ভোট দিতে সক্ষম হয়েছেন। ভোট গণনা রাত সোয়া ১০টায় শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব একেএম রাশিদুল আলম জানান, ভোট গণনা প্রাথমিকভাবে শুক্রবার দুপুরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এটি রাতে সম্পন্ন হতে পারে।

রাশিদুল আলম গণনার বিলম্বের কয়েকটি কারণ ব্যাখ্যা করেছেন:

১. ম্যানুয়াল গণনা: মূল পরিকল্পনা ছিল ওএমআর মেশিন দিয়ে ভোট গণনা করা, কিন্তু কিছু প্রার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে ম্যানুয়ালি গণনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ম্যানুয়াল গণনার জন্য বেশি সময় লাগে।

২. ভোট গ্রহণে বিলম্ব: কিছু কেন্দ্রে সকাল ৯টায় ভোট গ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও শুরুতে দেরি হয় এবং দুপুর পর্যন্ত কিছু বড় কেন্দ্রে ভোট পড়া খুব কম হয়। বিকেল ৪টা থেকে ৫টার দিকে লাইনে অনেক ভোটার আসার কারণে নিয়ম অনুযায়ী সকল ভোটারের ভোট গ্রহণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গণনা শুরু করা যায়নি।

৩. প্রস্তুতির অভাব: ম্যানুয়াল গণনা পদ্ধতি সবার জন্য নতুন হওয়ায় গণনার শুরুতে ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে।

৪. টেবিল সংখ্যা ও পর্যবেক্ষণ: শুরুতে সিনেট ভবনের কক্ষে ৫টি টেবিলে গণনা শুরু হয়, পরে টেবিল সংখ্যা বাড়িয়ে ১০টি করা হয়েছে। প্রতিটি টেবিলে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

৫. পোলিং এজেন্টের অনুপস্থিতি: অনেক কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট উপস্থিত না থাকায় ব্যালট বাক্স খোলা ও গণনা সঠিকভাবে করার জন্য সময় বেশি লেগেছে।

রাশিদুল আলম জানান, প্রাথমিক সব সমস্যা ধীরে ধীরে কাটিয়ে গণনার গতি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আশা করা হচ্ছে ভোট গণনা শিগগিরই সম্পন্ন হবে।