শিরোনাম
হবিগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসকসহ চার কর্মকর্তার কারাদন্ড ছদ্মবেশে পুলিশের সফল অভিযান: ধর্ষক আটক নগরীর জল্লারপাড়ে তুচ্ছ ঘটনায় লঙ্কাকাণ্ড পরিবহন শ্রমিক নেতা ফলিক ও রুনু কারাগারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতা রিয়াদসহ পাঁচজন আটক, সংগঠন থেকে বহিষ্কার সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি-বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা, নদীবন্দরকে ১ নম্বর সংকেত লুটপাটে হুমকির মুখে ধলাই সেতু, রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন নির্বাচন ভণ্ডুলে ষড়যন্ত্র করছে পরাজিত শক্তি: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সুরমায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাঁচাতে জালিয়াতির অভিযোগ বিএনপির

https://www.emjanews.com/

7736

surplus

প্রকাশিত

২৭ জুলাই ২০২৫ ১৯:২২

অন্যান্য

যুক্তরাষ্ট্র

ভিসা ও নাগরিকত্ব পরীক্ষায় বড় পরিবর্তনের পরিকল্পনা

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৫ ১৯:২২

ছবি: সংগৃহিত।

দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য এইচ-১বি ভিসা ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তনের পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পরীক্ষার কাঠামোতেও পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত মিলেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সেবা সংস্থার (ইউএসসিআইএস) নতুন পরিচালক জোসেফ এডলো নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান।

ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বিতীয় মেয়াদে অভিবাসন ব্যবস্থায় কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে, সে বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন এডলো।

তিনি জানান, এইচ-১বি ভিসা ব্যবস্থায় সেসব কোম্পানিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, যারা বিদেশি কর্মীদের উচ্চ বেতন দিতে আগ্রহী। এ ব্যবস্থায় পরিবর্তন এলে রিপাবলিকান দলের অভ্যন্তরে ভিসাবিরোধী গোষ্ঠীর সমালোচনা অনেকটা কমে আসবে বলে মনে করছেন তিনি।

প্রসঙ্গত, সমালোচকদের দাবি- বিদেশি কর্মীরা কম বেতনে কাজ করায় দেশীয় শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

একইসঙ্গে নাগরিকত্ব পরীক্ষার কাঠামোতেও পরিবর্তনের কথা বলেছেন ইউএসসিআইএস পরিচালক। বর্তমানে ১০০টি প্রশ্ন থেকে যেকোনো ১০টি প্রশ্ন করা হয়, যার মধ্যে ছয়টির সঠিক উত্তর দিতে হয়। তবে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে এই সংখ্যা বাড়িয়ে ২০টি প্রশ্ন করা হয়েছিল, যেখানে ১২টি সঠিক উত্তরের প্রয়োজন হতো।

এডলো বলেন, 'নাগরিকত্ব পরীক্ষাটা এখন খুব সহজ হয়ে গেছে। কেবল মুখস্থ করলেই পাস করা যায়। এটি আইন অনুযায়ী সঠিকভাবে হচ্ছে না বলে আমি মনে করি।'

তিনি জানান, আবার আগের সংস্করণে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।

ট্রাম্প প্রশাসন শুরু থেকেই অভিবাসন বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়ে এসেছে এবং এরই ধারাবাহিকতায় বেশ কয়েকটি নির্বাসন অভিযান পরিচালনার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।