শিরোনাম
‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় তরুণদের মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে’-নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে সংঘ*র্ষে প্রা*ণ গেল যুবকের, আহ*ত ১ র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমনের বাবার ওপর হামলা থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধ: এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সঙ্কট ৩ আগষ্ট ঢাকার সমাবেশ থেকেই জুলাই ঘোষণাপত্র আদায় করে নিবো: নাহিদ ইসলাম সিলেটে এনসিপি’র পদযাত্রা শেষ, সভা চলছে এনসিপি'র নাহিদ ইসলামসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের শাবিপ্রবিতে উষ্ণ অভ্যর্থনা আমরা ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র রেখে যেতে চাই না: নাহিদ ইসলাম দক্ষিন সুরমায় এম এ মালিকের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে ছিলেন না সিলেট বিভাগের কোন পদধারী নেতা জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়নি: হবিগঞ্জে নাহিদ ইসলাম

https://www.emjanews.com/

5450

international

প্রকাশিত

১৯ মে ২০২৫ ২২:১১

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠালে ৫ শতাংশ কর গুনতে হবে প্রেরককে

এনডিটিভিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫ ২২:১১

ইএন ডেস্ক।। যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে হলে এখন থেকে ৫ শতাংশ কর গুনতে হবে প্রেরককে । সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি বিল যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসে পাঠিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ‘বড় সুন্দর’ এই বিলটি গত শুক্রবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদের বাজেট বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল। রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে একেবারেই অল্প ব্যবধানে, ১৬-১৭ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।

বাজেট কমিটিতে পাস হওয়ার পর এবার প্রতিনিনিধি পরিষদের ভোটের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সেই বিল। যদি প্রতিনিধি পরিষদ ও উচ্চতর কক্ষ সিনেটে পাস হয়— তাহলে কার্যকরী আইনে পরিণত হবে বিলটি এবং সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রবাসীদের জন্য তাদের নিজ দেশে অর্থ পাঠানো আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন— এমন সব অভিবাসীকে করের আওতায় আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিলটিতে। এমনকি গ্রিনকার্ড কিংবা এইচ-১বি ভিসাধারী অভিবাসীদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি।

১ হাজার ১১৬ পাতার এই বিলে করের ব্যাপারে কোনও ছাড় সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। অর্থাৎ কম-বেশি যত অঙ্কের রেমিট্যান্স পাঠানো হোক না কেন, ৫ শতাংশ কর দিতেই হবে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন, তবে তার ক্ষেত্রে এই আইন প্রযোজ্য হবে না।

নতুন বিলটি নিয়ে অবশ্য ট্রাম্পের নিজ দলের মধ্যেই মতভেদ রয়েছে। গত শুক্রবার বিলটির ওপর যখন বাজেট কমিটির ভোট হচ্ছিল, সময় ডেমোক্রেটিক পার্টির এমপিদের পাশাপাশি পার্লামেন্টের পাঁচ রিপাবলিকান সদস্যও বিলের বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।